শ্রেণী কাঠামো, সমাজের  বিভিন্ন মানুষকে বিভাজনের একটি রূপরেখা |বিভাজনের মূল লক্ষ্য রয়েছে অর্থনৈতিক, পেশাগত ,বংশগত ,ক্ষমতা ও মর্যাদা সম্পন্ন মানুষের পার্থক্য নির্ধারণ করে, তার মাধ্যমে সমাজে শ্রেণী পরিলক্ষিত হয়।গ্রামীণ ও শহরে বিভাজনের উপাদানের ভিত্তিতে বিভিন্ন  শ্রেণী গড়ে উঠেছে ,পেশা ভিত্তিক…../শিক্ষা ভিত্তিক…../আর্থ-সামাজিক……/ অবস্থান ভিত্তিক……../ধর্মভিত্তিক…………/সমাজে- রাজনৈতিক……./সম্প্রদায়ভিত্তিক…………./বাসস্থান ভিত্তিক…………./বংশগত বা বর্ণ ভিত্তিক ……..অর্থাৎ বংশ, বর্ণ, সম্পদ,  ভিত্তিতে মানুষের মধ্যে অসমতা উঁচুনিচু পার্থক্য সৃষ্টি হয়, তাহা সামাজিক স্তর বিন্যাস যাহা পরিলক্ষিত।যাহা ইসলামের কোনটাই অস্তিত্ব নেই| ইসলামী আদর্শে আমরা ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ  |বর্তমান আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থা পুঁজিবাদের করায়ত্ব|  শরীয়ত বিধান অনুসারে  ইসলামিক সাম্যবাদী অর্থনীতি  বিপর্যস্ত |পুঁজিবাদী সমাজ ভোগ বিলাসী জীবনধারায় আমাদেরকে মাতিয়ে রেখেছে যার ফলে আমরা ইসলাম ধর্ম অনুসারী বিশেষ করে বাঙালি মুসলিম জাতি দিশাহারা |আমরা বিশ্বাস করি এইরকম সংকটময় পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্জিত  সম্পদের ইসলামিক বিধান অনুসারে সুসম বন্টন করতে পারলে নিজে এলাকায় সাম্যবাদী চিন্তাধারা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব |যার উপযুক্ত মাধ্যম হিসেবে লাঘোসা ইসলামিক এডুকেশন সেন্টার বিভিন্ন দান গ্রহণ ও প্রদানের মাধ্যমে উপযুক্ত দাতা গ্রহীতা সহ সামাজিক বহুমুখী জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি গ্রহণ করে ইসলামিক আদর্শে অগ্রণী ভূমিকা পালনে সচেষ্ট। তাই আপনার কাছে সবিনয় আবেদন আপনাদের মূল্যবান অর্থ যেমন -যাকাত, ফিতরা ,উশর ও সাধারণ দান হিসাবে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী লাঘোসা ইসলামিক এডুকেশন সেন্টারের নির্দিষ্ট ব্যাংক একাউন্টে  সহযোগিতা করুন ও অশেষ সওয়াব-এর  অধিকারী হোন |

******এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সংযোজিত হবে |